মঙ্গলবার, ০২ মার্চ ২০২১, ০৪:০৫ অপরাহ্ন
দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট পৌরসভার পৌর মেয়র হিসেবে পৌরবাসী পেয়েছেন সুখে দুঃখে পাশে থাকা সর্বদা নিয়োজিত একজন মেয়র আব্দুস সাত্তার মিলন কে।
৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ঘোড়াঘাট উপজেলা। রাজধানী থেকে দিনাজপুর জেলায় প্রবেশের ১ম থানা হলো ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াঘাট থানা।
প্রত্যান্ত অঞ্চল ও অবহেলিত এই পৌরসভার প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালে। সেই নির্বাচনে আব্দুস সাত্তার মিলন টেলিফোন প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন এবং সকল প্রার্থীকে ব্যাপক ভোটে পরাজিত করে পৌরসভার ১ম মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে বিএনপির মনোনিত প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীক নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেন এবং জনগনের ভোটে আবারও নির্বাচিত হন বিএনপির এই নেতা।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে দিনাজপুর-৬ আসনের এমপি শিবলী সাদিকের সহযোগীতায় পৌর এলাকার উন্নয়নমূলক কাজ গুলো যথা নিয়মে করে যাচ্চেন পৌর মেয়র আব্দুস সাত্তার মিলন।
পৌরবাসী জানান তিনি মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর উক্ত পৌরসভায় মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, সকল সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। তার আমলে যে উন্নয়ন গুলি হয়েছে তা চোখে পরার মতো।
এছাড়াও তিনি বিধবা/বয়স্ক ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, ভিজিডি, ভিজিএফ, প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মনোনয়নের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা অবলম্বন করেছেন।
পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের সাধারণ জনগনের সাথে কথা বললে তারা বলেন পৌরসভার যেমন মেয়র দরকার আমরা তেমনই মেয়র পেয়েছি। তারা বলেন আগামীতে ও আমরা আব্দুস সাত্তার মিলনকেই মেয়র নির্বাচিত করবো ইনশাআল্লাহ।
উপজেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ঘোড়াঘাট পৌরসভার পূর্বের ভোটার সংখ্যা ১৮,০২৭ জন এবং ২০১৯ সালের হালনাগাদ অনুযায়ী পৌরসভার বর্তমান মোট ভোটার১৯৮৯১ জন।
ঘোড়াঘাট পৌরসভার বর্তমান মেয়র আব্দুস সাত্তার মিলন বলেন, অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন হলে এবং জনগন তাদের মনোনিত প্রার্থীকে ভোট দিতে পারলে আমি আবার মেয়র নির্বাচিত হবো ইনশাআল্লাহ। মেয়র নির্বাচিত হলে আমি পৌরবাসীর সেবক হিসেবে কাজ করে যেতে চাই।
সেই সঙ্গে দূর্নীতিমুক্ত পৌরসভা গঠনে সকলে সহযোগীতা কামনা করেন তিনি।
© All rights reserved © 2020 blog.bddorpon24.com
Leave a Reply